My Attitude!

My Attitude!

Pages

My Blog List

Meet and Recognise-- I, Me and MySelf...!

@@@ ~WELCOME TO MY CYBER WORLD~ @@@











~~~ I am My Own Music, People Want to Get in Touch With Me... Play Your Lyrics By My Rhythm ~~~



Thursday, April 9, 2015

হাদিস-কোরান মাদ্রাসাশিক্ষা (বুঝে) : শিশুমস্তিষ্কে অবাধ প্রবেশ যৌনতা, অ্যাডাল্টারি ও মাদক সেবনের মত 'গ্যান' : সহি ইসলামি শিক্ষা !

আমাদের উপমহাদেশিয় রাষ্ট্রে মানে ভারত ও বাংলাদেশে কওমী / খারিজি মাদ্রাসা গুলোয় শিশু বয়স থেকেই ছেলে ও মেয়েদের (ঋতুস্রাব না হওয়া অব্ধি) আরবী শিক্ষা , কোরান শিক্ষা ইত্যাদি দান করা মুসমানীয় রীতি অনুযায়ি ফরজ (বাধ্যতামূলক / আবশ্যক) । 

মানে আল্ল্যাফাক তাই কয়েছেন তার আকাশ থেকে টপকানো কেতাবে ।
এখন কেতাবওয়ালা তো কেতাব লিখে খালাস । এবার যারা পড়বে তারা বুয়ে নিক ,বুয়ে পড়তে গিয়ে তাদের ইমানদণ্ডের টনটনানি আরও বাড়ুক ,সেখান থেকে আরামদন্ডের সুড়সুড়ানি বাড়ুক আর তাব্লীগরা (মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা) হস্তমৈথুনের সাথে সাথে মনেমনে সাত আসমান জুড়ে রেপের স্বাদ নিক !

এই অব্ধি পড়ে যারা অস্তাগফিরুল্লা জপছেন তাদের বমি ওঠার আগেই আসুন দেখা যাক কেন এত্ত বড় অ্যালিগেশন সহি ইসলামের সাদা জোব্বার গায়ে !

বাচ্চারা, প্রাপ্তবয়সে পৌছানোর আগেই, যদি নিজের মাতৃভাষায় মাদ্রাসার মৌলবির কাছে ধর্ম শিক্ষা নেয় তাহলে সহি ইসলামি কেতাবের পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা জুড়ে অন্য অনেক কিছুর সাথে আরও কি কি সওয়াব (পূন্যার্জন করা) শিখবে , দেখা যাক ।
--------------------------------------------------------

১)
 প্রশ্ন : - কুরআন ও হাদীসের আলোকে রুমে কেবল স্বামী স্ত্রী থাকলে শরীরে কোন কাপড় না রেখে কি ঘুমানো যায়? 

উঃ - লজ্জাস্থান অপ্রয়োজনে খুলে রাখা বৈধ নয়। পর্দার ভেতরে প্রয়োজনে তা খুলে রাখায় দোষ নেই। যেমন মিলনের সময়, গোসলের সময় বা প্রস্রাব পায়খানার করার সময়। অপ্রয়োজনের সময় লজ্জাস্থান আবৃত রাখা ওয়াজেব।
নবি (সঃ) বলেছেন, “তুমি তোমার স্ত্রী ও ক্রীতদাসী ছাড়া অন্যের নিকট লজ্জাস্থানের হেফাজত কর।”
সাহাবী বললেন, ‘হে আল্লাহ্র রাসুল! লোকেরা আপসে এক জায়গায় থাকলে?’
তিনি বললেন, “যথাসাধ্য চেষ্টা করবে, কেউ যেন তা মোটেই দেখতে না পায়।”
সাহাবী বললেন, ‘ হে আল্লহর রাসুল! কেউ যদি নির্জনে থাকে?’
তিনি বললেন, “মানুষ অপেক্ষা আল্লাহ এর বেশী হকদার যে, তাকে লজ্জা করা হবে।” ৬১৪ (আবূ দাউদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ, মিশকাত ৩১১৭ নং)

২)
 প্রশ্ন :-- শুনেছি, সহবাসের সময় সম্পূর্ণ উলঙ্গ হতে নেই, রুম অন্ধকার রাখতে হয়, একে অপরের লজ্জাস্থান দেখতে নেই ইত্যাদি। তা কি ঠিক?
  
উঃ -- এ হল লজ্জাশীলতার পরিচয়। পরন্ত শরীয়তে তা হারাম নয়। অর্থাৎ রুম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকলে এবং সেখানে স্বামী স্ত্রী ছাড়া অন্য কেউ না থাকলে আর পর্দার প্রয়োজন নেই। স্বামী স্ত্রী একে অন্যের লেবাস। উভয়ে উভয়ের সব কিছু দেখতে পারে।
মহান আল্লাহ বলেছেন,“সফল মুমিন তারা, যারা নিজেদের যৌন অঙ্গকে সংযত রাখে। নিজেদের পত্নী অথবা অধিকারভুক্ত দাসী ব্যাতিত।
সুতরাং কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে, তারা হবে সীমালংঘনকারী। (মু’মিনূনঃ ৫-৬, মাআরিজঃ ২৯-৩১)

৩) 

প্রশ্ন :--  কোন কোন সময় স্ত্রী সহবাস নিসিদ্ধ? শুনেছি অমবস্যা ও পূর্ণিমার রাত্রিতে সহবাস করতে হয় না ? এ কথা কি ঠিক?
   উঃ -- দিবারাত্রে স্বামী স্ত্রীর যখন সুযোগ হয়, তখনই সহবাস বৈধ। তবে শরীয়ত কর্তৃক নির্ধারিত কয়েকটি নিষিদ্ধ সময় আছে, যাতে স্ত্রী সম্ভোগ বৈধ নয়।

১। স্ত্রীর মাসিক অথবা প্রসবোত্তর খুন থাকা অবস্থায়। মহান আল্লাহ বলেছেন, “লোকে রাজঃস্রাব সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। তুমি বল, তা অশুচি। সুতরাং তোমরা রাজঃস্রাবকালে স্ত্রীসঙ্গ বর্জন কর এবং যতদিন না তারা পবিত্র হয়, (সহবাসের জন্য) তাদের নিকটবর্তী হয়ো না। অতঃপর যখন তারা পবিত্র হয়, তখন তাদের নিকট ঠিক সেইভাবে গমন কর, যেভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে আদেশ দিয়েছেন। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাপ্রার্থীগণকে এবং যারা পবিত্র থাকে, তাঁদেরকে পছন্দ করেন।” (বাকারাহঃ ২২২)

রাসুল (সঃ) বলেন, “যে ব্যক্তি তার ঋতুমতী স্ত্রী (মাসিক অবস্থায়) সঙ্গম করে অথবা কোন স্ত্রীর গুহ্যদ্বারে সহবাস করে, অথবা কোন গনকের নিকট উপস্থিত হয়ে (সে যা বলে তা) বিশ্বাস করে, সে ব্যক্তি মুহাম্মাদ (সঃ) এর অবতীর্ণ কুরআনের সাথে কুফরী করে।” (অর্থাৎ কুরআনকে সে অবিশ্বাস ও অমান্য করে। কারণ, কুরআনে এ সব কুকর্মকে নিসিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।) (আহমাদ ২/৪০৮, ৪৭৬, তিরমিযী, সহীহ ইবনে মাজাহ ৫২২ নং)

২। রমযানের দিনের বেলায় রোযা অবস্থায়। মহান আল্লাহ বলেছেন, “রোযার রাতে তোমাদের জন্য স্ত্রী সম্ভোগ বৈধ করা হয়েছে। তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক।” (বাকারাহঃ ১৮৭) আর বিদিত যে, রমযানের রোযা অবস্থায় সঙ্গম করলে যথারীতি তার কাফফারা আছে। একটানা দুইমাস রোযা রাখতে হবে, নচেৎ অক্ষম হলে ষাট জন মিসকীন খাওয়াতে হবে।

৩। হজ্জ বা উমরার ইহরাম অবস্থায়। মহান আল্লাহ বলেন, “সুবিদিত মাসে (যথাঃ শাওয়াল, যিলক্বদ ও যিলহজ্জে) হজ্জ হয়। যে কেউ এই মাস গুলোতে হজ্জ করার সংকল্প করে, সে যেন হজ্জ এর সময় স্ত্রী সহবাস (কোন প্রকার যৌনাচার), পাপ কাজ এবং ঝগড়া বিবাদ না করে।” (বাকারাহঃ ১৯৭)
এ ছাড়া অন্য সময়ে দিবারাত্রির যে কোন অংশে সহবাস বৈধ। (মুহাম্মাদ স্বালেহ আল-মুনাজ্জিদ)হাদিসে এসেছে, “যদি তোমরা কেউ স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা করে, তখন দুআ পড়ে, তাহলে তাঁদের ভাগ্যে সন্তান এলে, শয়তান তার কোন ক্ষতি করতে পারে না।” (বুখারী-মুসলিম)

৪) 
প্রশ্ন :-- শরীয়তে সমমৈথুন প্রসঙ্গে বিধান কি?

উঃ --  সমমৈথুনঃ পুরুষ সঙ্গম বা পুরুষ-পুরুষে পায়ুপথে কুকর্ম করাকে বলে। আর এরই অনুরূপ স্ত্রীর মলদ্বারে সঙ্গম করাও। 
মহান আলাহ বলেন,“ মানুষের মধ্যে তোমরা তো কেবল পুরুষদের সাথেই উপগত হও। ” (সূরা শূআরা ১৬৫ আয়াত) তিনি আরও বলেন, “তোমরা তো কাম তৃপ্তির জন্য নারী ত্যাগ করে পুরুষদের নিকট গমন কর!” (সূরা আ’রাফ ৮১ আয়াত) 
আল্লাহ তাঁদেরকে এই কুকাজের শাস্তি স্বরূপ তাঁদের ঘর বাড়ী উল্টে দিয়েছিলেন এবং আকাশ থেকে তাঁদের উপর বর্ষণ করেছিলেন পাথর। তিনি বলেন,“অতঃপর যখন আমার আদেশ এল তখন আমি (তাঁদের নগরগুলোকে) ঊর্ধ্বভাগকে নিম্নভাগে পরিণত করেছিলাম এবং আমি তাঁদের উপর ক্রমগত কঙ্কর বর্ষণ করেছিলাম।” (সূরা হিজর ৭৪ )

৫) 
প্রশ্ন:--হস্ত মৈথুন যুবক যুবতী কারোর জন্যও বৈধ নয়। কিন্তু যদি স্বামী স্ত্রী একে অপরের হস্ত দ্বারা মৈথুন করে, তাহলেও কি তা অবৈধ হবে?

উঃ -- স্বামী স্ত্রীর ক্ষেত্রে এমন মৈথুন অবৈধ নয়। যেহেতু মহান আল্লাহ বলেছেন, “সফল মু’মিন তারা, যারা নিজেদের যৌন অঙ্গকে সংযত রাখে। নিজেদের পত্নি অথবা অধিকারভুক্ত দাসী ব্যাতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। সুতরাং কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে, তারা হবে সীমালঙ্ঘকারী।” (মু’মিনূনঃ ৫-৭, মাআরিজঃ ২৯-৩১)
সুতরাং অবৈধ হল নিজের হাতে নিজের বীর্যপাত। স্বামী স্ত্রীর একে অন্যের হাত দ্বারা বীর্যপাত অবৈধ নয়।
মহানবী (সঃ) ঋতুমতী স্ত্রীর সাথে যৌনাচার করার ব্যপারে বলেছেন, “সঙ্গম ছাড়া সব কিছু কর।” (মুসলিম ৩০২ নং)

৬) 
ইসলামে যৌন চাহিদা পূরণের জন্য বিবাহের প্রতি ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করা হয়েছে।

হাদীসে আছে, "যে যুব সম্প্রদায়, তোমাদের মধ্যে যাদের বিয়ে করার সামর্থ আছে তাদের উচিৎ বিয়ে করা, এটি দৃষ্টিকে নত রাখে এবং যৌনাঙ্গের হেফাযত করে । (বুখারী, মুসলিম)

৭)
হস্তমৈথুন প্রসঙ্গে হাদিস বলছে ---
ইসলাম কেবল স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে যৌনসঙ্গম অনুমোদন করে। হস্তমৈথুন বা স্বকাম তাই ইসলামে অনুমোদিত নয়। ইবনে কাসীর সহ বেশ কিছু হাদীসগ্রন্থের হাদীসে হস্তমৈথুনকারীকে অভিশপ্ত এবং হস্তমৈথূনকে স্বীয় হস্তের সাথে ব্যভিচার বলা হয়েছে।
এছাড়াও হাদীসে বলা হয়েছে, হস্তমৈথুনকারীকে আল্লাহ জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন, কিন্তু যারা অনুশোচনা ও তওবা করবে আল্লাহ শুধু তাদেরকেই ক্ষমা করবেন। 

৮) 
ব্লোজব / মুখমৈথুন প্রসঙ্গে ---
ইসলামে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মুখমৈথুনের ব্যপারে স্পষ্টভাবে কিছু বলা হয় নি। সে কারণে অনেক আলেমই এটির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ কিংবা বৈধতা প্রদান করা থেকে বিরত থেকেছেন। আবার অনেক আলেম এটিকে মাকরুহ বলে স্বাব্যস্ত করেছেন।

৯) 
এছাড়াও কোরানে আছে , "তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে তোমাদের মাতা, কন্যা , ভগিনী, ফুফু, খালা, ভাতুস্পুত্রী, ভাগিনেয়, দুধ-মা, দুধ-বোন, শ্বাশুড়ি ও তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যার সাথে সহবাস হয়েছে তার পূর্ব স্বামির ঔরসজাত কন্যা । তবে যদি তাদের মায়ের সাথে সেই স্বামীর সহবাস না হয়ে থাকে তবে তোমাদের সঙ্গমে বৈধতা আছে ।" ( সুরা নিসা , ৪ঃ২৩)

১০) 
যৌনতা ছাড়াও অন্যান্য যেসব নেশার কথা বেশ লোভনীয় ভাবে কোরানে বর্নিত হয়েছে তা হল---
" সাবধানিদের (বিশ্বাসী , মুমিন) জন্য আছে সাফল্য, উদ্যান , দ্রাক্ষা , সমবয়স্কা উদ্ভিন্ন যৌবনা তরুনী এবং পূর্ণ পানপাত্র ।" (সুরা 'নাবা' ২ঃ৩১ )

*** মুসলমানরা খুব গর্বিত যে কোরান তাদের মদ খাওয়া / নেশা করা থেকে বিরত রেখেছে । তাদের জন্য মাদক সেবন হারাম করেছে । তারা কি আদৌ কোরান পড়েছে ? পড়লে কি এই জান্নাত চ্যাপ্টার মাথায় ঢোকে নি ?

১১)
"যার মাধ্যমে আল্লাহ তা’লা দ্বীন ইসলামকে বুলন্দ এবং সুউচ্চ করেছেন তা হলো আল্লাহর পথে জিহাদ। সুতরাং যে ব্যক্তি আল্লাহর বাণীকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে জিহাদ করে, তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়।
আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত আছে যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘‘আল্লাহ ঐ ব্যক্তিকে জান্নাতে প্রবেশ করানোর দায়িত্ব নিয়েছেন যে ব্যক্তি শুধুমাত্র আল্লাহর পথে জিহাদ করা এবং তাঁর কথাকে সত্য বলে প্রমাণিত করার উদ্দেশ্যে ঘর থেকে বের হয়। অথবা তাকে জিহাদের সাওয়াব ও গণীমত লাভে ধন্য করে গাজী হিসাবে ঘরে ফিরিয়ে আনেন’’। [বুখারী ও মুসলিম]


------------------------------------------------------------------------------
একটু বড় হয়ে গেল লেখাটা । কিন্তু কেতাবওয়ালার সওয়াবি 'গ্যান' কি আর অতটুকু সময়ে মেলে ? এট্টূ ধৈর্য্য তো লাগবেই, খোদা কসম !

ইনশাল্লা, এবারে নিশ্চয় বুয়েছেন কি দারুণ সব প্রাপ্ত বয়স্ক শিক্ষা আছে ধর্ম কেতাবে !
কে বলে, লেখা পড়া না করলে 'বড় ' হওয়া যায় না ?
আবালের কথায় কান দেবেন না ।

আপনার বাচ্চাকে তাড়াতাড়ি 'বড় ' করতে হলে নিশ্চয় মাদ্রাসায় পাঠাবেন হাদিস শরিফ, কোরান সহ । সেখানে তার মওলানা (শিক্ষক) ও সহপাঠিদের সাথে এই নিয়ে প্রবল বিশ্বাসে প্রশ্নোত্তর পর্ব চলাকালিনই বাচ্চা দ্রুত ৮ থেকে ১৮ তে পৌছে যাবে ।

বেকার কিছু আবাল শিক্ষিত পাব্লিক 'চাউমিন'কে দায়ী করে বাচ্চাদের রক্তে দ্রুত অ্যাডাল্ট হরমোন ঢোকানোর নামে দুয়ো দেয় ।
আসল চাউমিন তো এখানে, আপনি খান, সন্তানদেরও খেতে উদবুদ্ধ করুন । সহি ইসলামি শিক্ষা ... ইয়াম্মি !!

2 comments:

  1. eta chorom bastob , tobu murkher dol bujhbe ki..??... eto ki6u bolar poreo bolbe... " na, he, iha sahih islam nah"...

    ReplyDelete
    Replies
    1. hmm... বোধ হতে দেরি আছে । বোধহয় এদেরই নাম 'বোধদয় চৈতন্য' হয় !!
      সহি ইসলাম মাথাই নষ্ট করে ছেড়ে দেয় !

      Delete